এই পোস্ট গুলো ভালো লাগার কারনে সংগ্রহ করা, এর সাথে অর্থের কোন সুত্র নেই

সুইজারল্যান্ডের ভিসা

অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সংবলিত আল্পস পর্বতমালা ও প্রশস্ত হ্রদ সুইজারল্যান্ডকে অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রূপে ভূষিত এবং বিশ্বের পর্যটকদের জন্য বিশেষ আকর্ষণীয় করে তুলেছে। এ দেশটি এত সুন্দর যে সুইজারল্যান্ডের মতো জার্মানরাও আদর করে নাম দিয়েছে সাক্সন অব সুইজারল্যান্ড। ইউরোপের এই দেশের ভ্রমণের ভিসা পাওয়ার জন্য প্রথমেই ঢাকাস্থ সুইজারল্যান্ড দূতাবাস থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা সংগ্রহ করতে হবে। আর যদি ব্যবসায়িক কাজে যেতে চান তবে বিজনেস ভিসা সংগ্রহ করতে হবে। সেনজেন ভিসা নিয়েও সু্ইজারল্যান্ড যেতে পারেন।




ভিসা ইস্যু করার সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

পাসপোর্ট (পাসপোর্টের মেয়াদ ৩ মাসের বেশি থাকতে হবে)
ভিসা প্রসেসিংয়ের জন্য সঠিক ও নির্ভুলভাবে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।
আবেদনকারীর ছবি:
  - তিন মাসের মধ্যে তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
  - ছবি অবশ্যই রঙ্গিন হতে হবে এবং ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড হালকা নীল অথবা সাদা হতে হবে।
  - ছবিতে আবেদনকারীর সম্পূর্ণ মুখ স্পষ্ট বোঝা যেতে হবে।
  - ছবি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন - Photograph Rrequirements

পাসপোর্টে কমপক্ষে একটি সম্পূর্ণ ফাঁকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে
পাসপোর্টে ব্যক্তিগত তথ্যের পেজটির একটি ফটোকপি আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হবে।
থাকার জন্য যথেষ্ট অর্থ থাকার প্রমাণ পত্র, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ভিসার আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে।
ভিসার ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভিসা চার্জ নগদ জমা দিতে হবে।
ভিসার জন্য আবেদনের সময় ট্র্যাভেল ইন্সুরেন্স করতে হবে।


সুইজারল্যান্ডে ভিসার জন্য আবেদনের চার্জ

ট্যুরিস্ট                                                                   চার্জ

প্রাপ্ত বয়স্ক                                                  ৫৪০০ টাকা

৬-১২ বছরের শিশু                                     ৩২০০ টাকা

০-৫ বছরের শিশু                                                       ফ্রী

                                                           * ভিসার চার্জ অফেরত যোগ্য।



বিজনেস ভিসা:

ব্যবসার কাজে সুইজারল্যান্ডে যেতে চাইলে বিজনেস ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। আর আবেদনের সময় সুইজারল্যান্ডে অবস্থিত যে কোম্পানির কাছে যেতে হবে, সেই কোম্পানির অরজিনাল আমন্ত্রণপত্র ভিসার আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হবে।
বিজনেস ভিসার জন্য আবেদন করার পূর্বের তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে।
বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য জন্ম নিবন্ধনপত্র, যদি বিয়ে হয়ে থাকে তবে তার বিয়ের সার্টিফিকেট এবং যদি সন্তান থেকে থাকে তবে সন্তানের জন্ম নিবন্ধনপত্র জমা দিতে হবে।
বাংলাদেশ থেকে যে কোম্পানির হয়ে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছে তার কভার লেটার অথবা ইন্ট্রোডাকশন লেটার জমা দিতে হবে।
বিজনেস ভিসা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন - Information Business Visa  





ট্যুরিস্ট ভিসা:

সুইজারল্যান্ডে বেড়াতে যেতে চাইলে ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদনের সময় গ্যারান্টর ফর্ম, সুইজারল্যান্ডে অবস্থানরত আমন্ত্রণকারী অথবা ট্যুরিস্ট এজেন্ট দ্বারা সত্যায়িত হতে হবে।
ভিসার জন্য আবেদনের সময় ট্র্যাভেল ইন্সুরেন্স করতে হবে।
ভিসার জন্য আবেদন করার পূর্বের তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে।
বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য জন্ম নিবন্ধনপত্র, যদি বিয়ে হয়ে থাকে তবে তার বিয়ের সার্টিফিকেট এবং যদি সন্তান থেকে থাকে তবে সন্তানের জন্ম নিবন্ধনপত্র জমা দিতে হবে।
বাংলাদেশে চাকরি করলে, বেড়াতে যাওয়ার জন্য ছুটির অনুমতিপত্র।
সুইজারল্যান্ডে থাকার জন্য যথেষ্ট অর্থ থাকার প্রমাণ পত্র ভিসার আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে।
ট্যুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন - Information Visitor Visa
      ** ভিসা সংক্রান্ত যে কোনো প্রশ্নের উত্তর জানতে সরাসরি বাংলাদেশে অবস্থিত সুইজারল্যান্ড দূতাবাসে যোগাযোগ করতে পারেন।



সংগ্রহ - online dhaka 


Share on Google Plus

About muktocinta

This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
    Blogger Comment
    Facebook Comment

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

পাইকারি জামা কাপর কিনতে পারেন

100% Export Quality